ভন্ড মুনিরিয়া নিষিদ্ধ করা, আধুনিক রাউজানের রুপকার, ৬ লক্ষ মানুষের অভিভাবক এ,বি,এম ফজলে করিম চৌধুরীর
বিরুদ্ধে কুৎসা রটনাকারী সহ ১৪ বছরের কিশোর শহীদ নঈম উদ্দিনের হত্যাকারীদের
গ্রেপ্তার পুর্বক ফাঁসি ও আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াত সমন্বয় কমিটির সদস্য সচিব
এডভোকেট মোছাহেব উদ্দিন বখতিয়ার, রাউজান উপজেলা ইসলামী ফ্রন্ট সভাপতি অধ্যক্ষ ইলিয়াছ নুরী ও ছাত্রসেনার সভাপতি
রবিউল হোসাইন সুমন সহ অসংখ্য নিরিহ জনতার উপর আরোপিত মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে
চট্টগ্রামের রাউজানের পাহাড়তলী চৌমুহনি চত্তরে কাগতিয়ার ভণ্ডপীর মুনির উল্লাহককে
গ্রেপ্তার দাবীতে অায়োজিত সমাবেশ ও বিক্ষোভ মিছিল থেকে বক্তারা বলেছেন -
"মুনিরীয়া যুব তাবলীগ কমিটি একটি উগ্রবাদী ও জঙ্গি সংগঠন। কারণ এ সংগঠনের কর্মীদের সাথে জঙ্গিদের যোগ সাজোশ রয়েছে। অাশুলিয়া জঙ্গি হামলায় মুনিরীয়ার কর্মী র্যাবের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছিল। এ থেকে প্রমাণিত হয় সংগঠনটি জঙ্গি কর্মকাণ্ডে তৎপর। বক্তারা বলেন এ সংগঠনের নেতাকর্মীরা সন্ত্রাসী কার্যক্রমের সাথে জড়িত। যার প্রমাণ মিলে বিগত এক যুগে। তারা ভিন্নমত দমন করে সন্ত্রাসী কার্যকলাপের মধ্যে দিয়ে। কেউ তাদের অযৌক্তিক দাবীর বিরুদ্ধে কথা বললে তাকে পেটান, হামলা করেন, রগ কেটে দেন, ছুরি চালান। এমনকি খুন পর্যন্ত করতে দ্বিদ্বা করেনা। যার প্রমাণ রাউজানের হলদিয়ার কিশোর নঈমুদ্দিন। ২০১০ সালে এই কিশোরটিকে তাদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ সমাবেশে যাওয়ায় পিটিয়ে হত্যা করেছে মুনিরীয়া যুব তাবলীগ কমিটির জঙ্গি কর্মীরা। এছাড়া বিভিন্ন সময় মুনিরীয়া যুব তাবলীগের সন্ত্রাসী বাহিনী ও কাগতিয়া দরবারের নামে ভন্ডামীর চিত্র জন সম্মুখে অালেম ওলামারা তুলে ধরলে হামলার শিকার হতে হয়েছে। অনেক অালেম ওলামার রগ কেটেছে এই মুনিরীয়ার গুণ্ডাবাহিনী। ভিন্ন মতাদর্শের বহু নিরীহ ছাত্রদেরও তারা হামলা করে মামলায় ফাঁসিয়েছে।
ভিন্ন মতের মানুষকে কথায় কথায় হামলা মামলার ভয় দেখায় সংগঠন ও দরবারটি। বক্তারা অারও বলেন কাগতিয়া দরবার এলাকার অনেক অসহায় মানুষকে হুমকি ধমকি ও নির্যাতন করে জোর করে জায়গা জমি দখলে নিয়েছে এ পীর। মুনিরীয়া সংগঠন ও কাগতিয়া পীর মুনির উল্লাহ দির্ঘদিন রাউজানে নিজস্ব সন্ত্রাসী বাহিনি তৈরী করে মানুষকে জিম্মি করে রেখেছিল। এ কারণে এলাকার মানুষ ভয়ে ভীত সন্ত্রস্ত হয়ে থাকতো। এ সংগঠনের প্রত্যেক সদস্যকে অস্ত্র ও মারামারির প্রশিক্ষণ দেওয়া হতো কাগতিয়া দরবার থেকে। এ প্রশিক্ষণ নিয়ে তারা এলাকায় একচ্ছত্র অাধিপত্য বিরাজ করতো। বক্তারা আরো বলেন- "ভণ্ডপীর মুনির উল্লাহ অবৈধ অর্থ উপার্জন করে কোটি কোটি টাকা ব্যয়ে বিদেশী নকশায় বিলাস বহুল বাড়ী করছে। সারাদেশে জমি কিনে নিজের ভীত শক্ত করছে। সমাবেশ থেকে মুনির উল্লাহর অায়ের উৎস্য খুঁজে বের করার দাবী জানান বক্তারা। মুনির উল্লাহ ফক্সি পরীক্ষা দিয়ে নকল সনদ বানিয়ে কাগতিয়া মাদ্রাসার অধ্যক্ষ পদ দখলে নিয়েছে। এসব তদন্ত করে তাকে বহিস্কার করতে হবে। অন্যথায় দাবী অাদায়ে এ মাদ্রাসা অভিমুখে লংমার্চ ও আস্তানা ঘেরাও করতে বাধ্য হবে অান্দোলনকারীরা।
"মুনিরীয়া যুব তাবলীগ কমিটি একটি উগ্রবাদী ও জঙ্গি সংগঠন। কারণ এ সংগঠনের কর্মীদের সাথে জঙ্গিদের যোগ সাজোশ রয়েছে। অাশুলিয়া জঙ্গি হামলায় মুনিরীয়ার কর্মী র্যাবের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছিল। এ থেকে প্রমাণিত হয় সংগঠনটি জঙ্গি কর্মকাণ্ডে তৎপর। বক্তারা বলেন এ সংগঠনের নেতাকর্মীরা সন্ত্রাসী কার্যক্রমের সাথে জড়িত। যার প্রমাণ মিলে বিগত এক যুগে। তারা ভিন্নমত দমন করে সন্ত্রাসী কার্যকলাপের মধ্যে দিয়ে। কেউ তাদের অযৌক্তিক দাবীর বিরুদ্ধে কথা বললে তাকে পেটান, হামলা করেন, রগ কেটে দেন, ছুরি চালান। এমনকি খুন পর্যন্ত করতে দ্বিদ্বা করেনা। যার প্রমাণ রাউজানের হলদিয়ার কিশোর নঈমুদ্দিন। ২০১০ সালে এই কিশোরটিকে তাদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ সমাবেশে যাওয়ায় পিটিয়ে হত্যা করেছে মুনিরীয়া যুব তাবলীগ কমিটির জঙ্গি কর্মীরা। এছাড়া বিভিন্ন সময় মুনিরীয়া যুব তাবলীগের সন্ত্রাসী বাহিনী ও কাগতিয়া দরবারের নামে ভন্ডামীর চিত্র জন সম্মুখে অালেম ওলামারা তুলে ধরলে হামলার শিকার হতে হয়েছে। অনেক অালেম ওলামার রগ কেটেছে এই মুনিরীয়ার গুণ্ডাবাহিনী। ভিন্ন মতাদর্শের বহু নিরীহ ছাত্রদেরও তারা হামলা করে মামলায় ফাঁসিয়েছে।
ভিন্ন মতের মানুষকে কথায় কথায় হামলা মামলার ভয় দেখায় সংগঠন ও দরবারটি। বক্তারা অারও বলেন কাগতিয়া দরবার এলাকার অনেক অসহায় মানুষকে হুমকি ধমকি ও নির্যাতন করে জোর করে জায়গা জমি দখলে নিয়েছে এ পীর। মুনিরীয়া সংগঠন ও কাগতিয়া পীর মুনির উল্লাহ দির্ঘদিন রাউজানে নিজস্ব সন্ত্রাসী বাহিনি তৈরী করে মানুষকে জিম্মি করে রেখেছিল। এ কারণে এলাকার মানুষ ভয়ে ভীত সন্ত্রস্ত হয়ে থাকতো। এ সংগঠনের প্রত্যেক সদস্যকে অস্ত্র ও মারামারির প্রশিক্ষণ দেওয়া হতো কাগতিয়া দরবার থেকে। এ প্রশিক্ষণ নিয়ে তারা এলাকায় একচ্ছত্র অাধিপত্য বিরাজ করতো। বক্তারা আরো বলেন- "ভণ্ডপীর মুনির উল্লাহ অবৈধ অর্থ উপার্জন করে কোটি কোটি টাকা ব্যয়ে বিদেশী নকশায় বিলাস বহুল বাড়ী করছে। সারাদেশে জমি কিনে নিজের ভীত শক্ত করছে। সমাবেশ থেকে মুনির উল্লাহর অায়ের উৎস্য খুঁজে বের করার দাবী জানান বক্তারা। মুনির উল্লাহ ফক্সি পরীক্ষা দিয়ে নকল সনদ বানিয়ে কাগতিয়া মাদ্রাসার অধ্যক্ষ পদ দখলে নিয়েছে। এসব তদন্ত করে তাকে বহিস্কার করতে হবে। অন্যথায় দাবী অাদায়ে এ মাদ্রাসা অভিমুখে লংমার্চ ও আস্তানা ঘেরাও করতে বাধ্য হবে অান্দোলনকারীরা।
বক্তারা বলেন- "এসব ভন্ডামী অার অপকর্ম রাউজানে অার তারা করতে পারবেনা। তাদের অপকর্ম অার সহ্য করতে না পেরে রাউজানের মানুষ এখন এ ভণ্ড পীরের বিরুদ্ধে রাস্তায় নেমে পড়েছে। দাবী অাদায় না হওয়া পযর্ন্ত ঘরে ফিরবেনা রাউজানের মানুষ।
রাউজান উপজেলা ইসলামী ফ্রন্টের সভাপতি অধ্যক্ষ আল্লামা ইলিয়াছ নুরীর সভাপতিত্বে সেনা নেতা আব্দুল্লাহ আল রোমান ও রবিউল হোসাইন সুমনের যৌথ সঞ্চালনায় উদ্ভোধনী বক্তব্য রাখেন গাউসিয়া কমিটির কেন্দ্রিয় চেয়ারম্যান পেয়ার মুহাম্মদ কমিশনার। প্রধান অথিতি ছিলেন- আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাত সমন্বয় কমিটির সদস্য সচিব এডভোকেট মুছাহেব উদ্দিন বখতিয়ার। প্রধান বক্তা ছিলেন আল্লামা আবুল কালাম বয়ানী,
বিশেষ অথিতি ছিলেন উপজেলা আওয়ামীগ নেতা আনোয়ারুল ইসলাম, যুবলীগনেতা জমির উদ্দিন পারভেজ,আহসান হাবীব চৌধুরী হাসান,
চেয়ারম্যান মুহাম্মদ রোকন উদ্দিন, মুক্তিযোদ্ধা আব্বাস উদ্দিন, লায়ন সাহাবুদ্দিন আরিফ, জসিম উদ্দিন হিরু,তসলিম উদ্দিন, মনির উদ্দিন আহম্মদ, নুর নবী,আবু বক্কর সওদাগর,মোহাম্মদ হানিফ, মাওলানা ফজল আকবর,আলী শাহ নেছারী, মাওলানা সৈয়্যদ বেলাল,দোস্ত মোহাম্মদ খান।
অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন সৈয়্যদ মুহাম্মদ হোসেন, নাছির উদ্দিন মাহমুদ, অধ্যাপক সৈয়দ মুহাম্মদ জামাল উদ্দিন, মাওলানা রফিক উদ্দিন ফারুকী, অধ্যক্ষ সৈয়্যদ আবু মোস্তাক আল কাদেরী, মাওলানা আবুল কাশেম রেজভী,হাসান সওদাগর তৈয়্যবী,মুফতি জিল্লুর রহমান হাবিবী,আহম্মদ সৈয়্যদ, মাওলানা ইকবাল হোসেন আলকাদেরী, মাওলানা মাহাবুবুল আলম আল কাদেরী, মাওলানা শওকত হোসাইন রেজভী,আমান উল্লাহ আমান,সৈয়্যদ মুহাম্মদ গোলাম কিবরিয়া, এরশাদুল হক মুন্না, নজরুল ইসলাম, আবদুল শক্কুর, আব্দুছ ছাত্তার,শামসুল আরেফিন,মোহাম্মদ নিজাম উদ্দিন, মোশারফ হোসেন, রাংগুনিয়া সেনা নেতা মোহাম্মদ ফরিদ, মোজাহেদুল ইসলাম, সাইফুল ইসলাম,মোহাম্মদ রুবেল, জাহেদ বাদশা,নওশাদ হোসাইন,শিহাব উদ্দিন,হাসান ইমাম, ইমতিয়াজ রেজা,সাজ্জাদ হোসেন,আনিসুল ইসলাম, এনামুল হক মুন্না,রাশেদ আলী ইমন, কাজী কায়েস, মোহাম্মদ সোহেল, আরিফুল ইসলাম মাসুদ, মুজাম্মেল হক, আলী আকবর, মোহাম্মদ ফোরকান, মোহাম্মদ জাবেদ।
No comments:
Post a Comment